ঢাকা একটি ঘনবসতিপূর্ণ শহর। এখানে পছন্দমত একটি বাসা বা বাড়ি খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন। কিন্তু আমাদের চাকরি, ব্যবসা বা অন্যান্য কারণের জন্য প্রায়ই বাসা বদল করতে হয়। বাসা বদল করার সময় সবচেয়ে
কঠিন কাজ হচ্ছেআসবাবপত্র ও অন্যান্য সামগ্রী পরিবহণ করা। shifting in Dhaka
কিন্তু এখন যদি প্রতি মাসেও আপনার বাসা পরিবর্তন করতে হয়, তাতেও উদ্বিগ্ন হওয়ার কোন কারণ নেই। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে ‘শিফটিং ইন ঢাকা’ আছে আপনার পাশে। আমরা গত ১০ বছর যাবত সমগ্র ঢাকা শহরে বাসা বদল সেবা দিয়ে আসছি অত্যন্ত সুনাম ও বিশ্বস্ততার সহিত।
আপনার কি উন্নত মানের প্যাকিং সেবা প্রয়োজন?
উন্নত মানের প্যাকিং আপনার মালামাল সুরক্ষিত ও নিরাপদ রাখে। প্যাকিং যেকোন ধরনের ক্ষয়ক্ষতি বা ডেমেজ এর হাত থেকে বাচার জন্য খুবই জররী। বাসা পরিবর্তন করার সাথে সাথে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মালামাল এর জন্য প্যাকিং প্রয়োজন হয়, যেমনঃ গুরুত্বপূর্ণ অলংকার, নথি, দলিল, ফাইল, আসবাবপ্ত্র, কাপড়, ইলেক্টিক আইটেম, টিভি, ফ্রিজ, এসি ইত্যাদি । Shifting In Dhaka
প্যাকিং খুব একটা সহজ কাজ নয়, পণ্যের বা মালামাল এর সাইজ, মান ভেদে প্যাকিং বিভিন্ন ধরনের হয় । বিভিন্ন ধরনের উপকরণ দিয়ে প্যাকিং করা হয়, যেমনঃ সাইজ ও আকার ভেদে কার্টুন বক্স, মালামালের গুনগত মান ভেদে বাবল পেপার, নিউজ পেপার, ফোম পেপার, করিগেটেট রোল পেপার, টেপ, সুতলি ইত্যাদি। ঢাকাতে অনেক মুভিং কম্পাকি আছে যারা প্যাকিং সেবা দিয়ে থাকে, প্যাক অ্যান্ড শিফট এমনই একটি সংস্থা যারা সবচেয়ে আধুনিক প্যাকিং ম্যাটিরিয়েলস ব্যবহার করে প্যাকিং সেবা দিয়ে থাকে ।
আপনি যদি চান নিজে নিজেই প্যাকিং করবেন, তাহলে খুব সাবধানে করতে হবে। প্রথমে আপনাকে প্রয়োজনীয় প্যাকিং উপকরণ সংগ্রহ করতে হবে। এক জায়গায় সকল প্যাকিং উপকরণ নাও পেতে পারেন, তাই বিভিন্ন দোকান থেকে সংগ্রহ করতে হবে। তারপর যতটা সম্ভম নিরাপদে প্যাকিং করতে হবে। আমার মতে কোন অভিজ্ঞ সংস্থাকে দিয়ে প্যাকিং করানোই ভাল কারণ এতে কোন রিস্ক থাকে না।
বাসা পরিবর্তন সার্ভিস কোন কোম্পানি বা কাদের থেকে নিবেন?
বাসা পরিবর্তনের জন্য সঠিক বাসা বদল কোম্পানি ঠিক করাও বাসা বদলের একটি অংশ । বাংলাদেশের ঢাকাসহ বড় বড় শহরে ছোট বড় অনেক কোম্পানি বাসা-বদল সার্ভিস দিয়ে থাকে। কিন্তু দক্ষ ও প্রফেশনাল মুভিং কোম্পানির খুবই অভাব। অদক্ষ মুভিং কোম্পানি দিয়ে বাসা পরিবর্তন করালে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে, অনেক মালামাল ডেমেজ হতে পারে, অনেক মালামাল ভেংঙ্গে যেতে পারে। তাই দক্ষ ও প্রফেশনাল মুভিং কোম্পানির দ্বারা বাসা পরিবর্তন করাই উওম। বাসা বদল কোম্পানি ঠিক করার আগে আপনাকে অবশ্যই যাচাই বাচাই করে নিতে হবে। প্রথমে দেখতে হবে তাদেও অভিজ্ঞতা কত দিনের এবং তাদের রেপুটেশ্ন কেমন স্থানিয় শহরে। তাদের প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত অভিজ্ঞ পর্যাপ্ত জনবল আছে কিনা এবং বাসা পরিবর্তন করার জন্য পর্যাপ্ত ম্যাটেরিয়ালস ও গাড়ি আছি কিনা।
তাছাড়া সঠিক বাসা বদল কোম্পানি ঠিক করতে আপনি গুগল এর সাহায্য নিতে পারেন। বর্তমান যেহেতু ইন্টারনেটের যুগ সেহেতু কম বেশি সবারই গুগল এর সাথে পরিচয় আছে। গুগল এর সার্চ রেজাল্ট আপনাকে কোন ভুল রেজাল্ট দিবে না। আপনি গুগল এর টপ টেন রেজাল্ট থেকে যাচাই করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সেক্ষেত্রে আপনাকে দেখতে হবে টপে কোন কোন মুভিং সংস্থা আছে এবং তাদের পজেটিভ রিভিও কেমন। বাসা পরিবর্তনের জন্য সঠিক বাসা বদল কোম্পানি ঠিক করতে আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্য নিতে পারেন, যেম্নঃ ফেইসবুক, টুইটার ইত্যাদি।
স্বাধীন বাংলাদেশে কারা প্রথম বাসা বদল সার্ভিস প্রধান করে?
বাংলাদেশের মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিল, তখন কেও চিন্তাও করত না অন্য কারও দ্বারা বাসা বদল করবে। আধুনিক সমাজের কারণে দিন দিন মানুষের নতুন নতুন চাহিদা বেড়েছে। মানুষ এখন আর নিজের কাজ নিতে করতে চায় না।
এই সুযোগটাই নিয়েছ মুভিং কম্পানি গুলো। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম বাসা বদল সার্ভিস দেয়ার কথা চিন্তা করে প্যাক অ্যান্ড শিফট মুভিং কম্পানি। প্যাক অ্যান্ড শিফট প্রথমে তার লোকাল সার্ভিস দিত। তার পর আস্তে আস্তে সারা বাংলাদেশে সুনামের সাথে বাসা বদল সেবা দিতে থাকে। তারা এখন বাংলাদেশে নাম্বর ওয়ান মুভিং কম্পানি। প্যাক অ্যান্ড শিফট এর পর shiftingindhaka.com সারা বাংলাদেশে মুভিং সেবা দিতে থাকে। তাদের ও রয়েছে দীর্ঘ লম্বা একটি র্জানি। বর্তমানে বাংলাদেশে অসখ্য মুভিং কোম্পানি সুনামের সাথে বাসা বদল সার্ভিস প্রধান করছে। house shifting
আমাদের বাসা বদল টিম এর সার্ভিস সবার থেকে আলাদা কিন্তু কেন !!!
আপনার মূল্যবান মালামাল খুলে প্যাকিং করে, ট্রান্সফার করি এবং সেগুলোকে আবার লাগানো দায়িত্ব পর্যন্ত আমাদের। আপনাকে একটি মালামালে ও টাচ্ করতে হবে না।
নিজস্ব পবিবহন এবং নিজস্ব লেবার।
অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ানস্ এবং ইলেকট্রেশিয়ানস্
বিশস্ত এবং নিরাপদ স্থানান্তরে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ
আন্তর্জাতিক মানের প্যাকিং সুবিধা।
বাসা বদলানো মানেই অনেক রকমের ঝামেলা। আর এই ব্যাপারটা যখন ঢাকার মতো কোনো জনবহুলএবং যানজটের শহরে তখনতো মহা বিপদ। আর এ বিপদের সময়, আপনি আর কাউকে কাছে না পেলেও আমাদেরকে পাবেন সব সময়। আমাদেরকে শুধু ফোনে অথবা অনলাইনে ফরমার্শ দিলেই, আমাদের বাসা বদল বিশাল টিম চলে যাবে আপনার দরজায়।জীবনধারণের জন্য আমাদের অনেককেই গ্রামের বাড়ি ছেড়ে ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় এসে ভাড়া বাড়িতে উঠতে হয়। আর তাই অফিস বা অন্য কোন সুবিধার জন্য প্রায়ই করতে হয় বাসা বদল। আর বাসা বদল মানেই অনেক বড় ঝামেলার একটা কাজ। বাসার অনেক গুলো জিনিসপত্র আনা-নেয়া। তবে কিছু বিষয় মাথায় রেখে বাসা বদল করলে অনেক বড় ঝামেলার কাজটাও অনেক সহজ হয়ে যায়। আর এই কঠিন এবং ঝামেলার কাজটা সহজ করতে, আপনাদের সাথে আছে বাসা-বদল সার্ভিস কোম্পানির বিশাল বড় টিম।
ভাবছেন বাসা পাল্টাবেন? কিন্তু ঝামেলা সহ্য হচ্ছে না? আপনাকে টেনশন মুক্ত রাখতে আমরা আছি আপনার পাশে।আমরা আপনার বাসা পাল্টানোর সব দাযিত্ব বুঝে নিয়ে বাসা পাল্টে দিবো। সুতরাং আমাদেরকে কল করুন এবং ঝামেলা মুক্ত হন.
ঢাকা শহরের এ যেকোনো জায়গায় আমরা অভিজ্ঞ লেবার দ্বারা খুব যত্ন সহকারে প্যাকিং ও মুভিং করে আপনার বাসা ও অফিস শিফট করে থাকি। আমরা আপনাকে দিচ্ছে দক্ষ লেবার দ্বারা কোনো প্রকার ঝামেলা ছাড়াই বাসা ও অফিস বদল করে দেয়ার নিশ্চয়তা । আপনার মূল্যবান মালামাল অতি যত্ন সহকারে গন্তব্য স্থানে পৌঁছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য। সার্ভিসটি এখনই কল করুন আমাদের হটলাইন নম্বর এ।
ঢাকা একটি ঘনবসতিপূর্ণ শহর। এখানে পছন্দমত একটি বাসা বা বাড়ি খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন। কিন্তু আমাদের চাকরি, ব্যবসা বা অন্যান্য কারণের জন্য প্রায়ই বাসা বদল করতে হয়। বাসা বদল করার সময় সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছেআসবাবপত্র ও অন্যান্য সামগ্রী পরিবহণ করা।
কিন্তু এখন যদি প্রতি মাসেও আপনার বাসা পরিবর্তন করতে হয়, তাতেও উদ্বিগ্ন হওয়ার কোন কারণ নেই। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে ‘দরকারী’ আছে আপনার পাশে। আমরা গত ১৫ বছর যাবত সমগ্র ঢাকা শহরে বাসা বদল সেবা দিয়ে আসছি অত্যন্ত সুনাম ও বিশ্বস্ততার সহিত।
shifting in Dhak
ঢাকা উত্তর বা দক্ষিণ যেকোন প্রান্তে আপনি বাসা বদল করতে চান না কেন, দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে এখনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমরা আপনার বর্তমান বাসা থেকে সকল মালামাল অত্যন্ত সতর্কতার সহিত পৌছে দিব নতুন বাসায়। শুধু তাই নয়, আমরা আপনার নতুন বাসায় ফার্ণিচার সহ সকল মালামাল সাজিয়ে দিব আপনার পছন্দ অনুযায়ি বাসা ও অফিস বদল সার্ভিস
ঢাকা উত্তর বা দক্ষিণ যেকোন প্রান্তে আপনি বাসা বদল করতে চান না কেন, দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে এখনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমরা আপনার বর্তমান বাসা থেকে সকল মালামাল অত্যন্ত সতর্কতার সহিত পৌছে দিব নতুন বাসায়। শুধু তাই নয়, আমরা আপনার নতুন বাসায় ফার্ণিচার সহ সকল মালামাল সাজিয়ে দিব আপনার পছন্দ অনুযায়ি।
মাসের শেষ বা প্রথম সপ্তাহে বালিশ–তোশক, হাঁড়ি–পাতিলের লটবর নিয়ে শহরের পথে ঠেলাগাড়ি বা ট্রাকের চলতে থাকার দৃশ্যটি খুব চেনা। ঢাকা শহরের বাসিন্দাদের বেশির ভাগই থাকেন ভাড়া বাড়িতে। চাকরি বা ব্যক্তিগত কারণে বাসা বদলও ভাড়াটিয়া জীবনযাপনের নিয়মিত অনুষঙ্গ।
বাসা বদলানো মানেই হরেক রকমের ঝক্কি-ঝামেলা। এ থেকে মুক্তি দিতে বাসা বদলের সুবিধা দিতে ঢাকা শহরে কাজ করছে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান। শুধু ফোনে বা অনলাইনে ফরমাশ দিলেই চলবে। প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিজস্ব লোকবল দিয়ে হাজির হয়ে যাবে। আসানের সঙ্গে বাসা বদল পর্ব সমাধান করবে তারা নির্দিষ্ট খরচার বিনিময়ে।
সম্প্রতি “দরকারী’” প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাসা বদল করা , বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে তিনি চাকরি করেন। থাকতেন ধানমন্ডি এলাকায়। ব্যক্তিগত কারণে তিনি বনানীতে বাসা বদলের সিদ্ধান্ত নেন। খোঁজাখুঁজি করে পছন্দমতো একটি বাসাও পান। পরে বাসা বদলের দায়িত্ব দেন একটি বাসা বদলকারী প্রতিষ্ঠান দরকারী কে। তারাই বাসার মালামাল গোছানো, বাঁধাছাঁদা করা, নতুন বাসায় নিয়ে যাওয়া, ইলেকট্রিকসামগ্রী লাগিয়ে দেওয়াসহ সব কাজ করেছেন। এতে তাঁর ২০-২৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছে।
রাজধানীতে প্রায় ১৫ বছর ধরে বাসা বদলের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে দরকারী’। প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার মো: কাউচার আলম খুসরু বলেন, বাসা বদলের পাশাপাশি অফিস বদল বা স্থানান্তরের কাজও তাঁরা করেন। প্রতি মাসে ৪০-৬০টি বাসা বা অফিস বদলের ফরমাশ পায় তাঁর প্রতিষ্ঠান। তিনি বলেন, ফরমাশ পাওয়ার পর সরেজমিনে তাঁরা বাসা বা অফিস পরিদর্শন করেন। এরপর কী পরিমাণ মালামাল সরাতে হবে, সে অনুযায়ী খরচ নির্ধারণ করেন। দরকারীরপাশাপাশি প্যাক অ্যান্ড শিফট ,ও বাসাবদল নামের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেও জড়িত আছেন বলে জানিয়েছেন। বাসা বদল সার্ভিস এর সময় কোনো মালামালের ক্ষতি হলে কিংবা কোনো কিছু হারিয়ে গেলে বাজারমূল্য অনুযায়ী তার ক্ষতিপূরণও দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন মো: কাউচার আলম খুসরু |
আপনার বদল করার সময় যে জিনিসগুলো মাথায় রাখতে হবে:
খুব বেশি প্রয়োজনীয় জিনিসগুলোর একটি তালিকা তৈরী করুন।
তালিকা মিলিয়ে প্যাকেটের ভেতরে রাখা প্রতিটি জিনিসের নাম প্যাকেটের গায়ে লিখে রাখবেন।
খুব ভালো হয় প্যাকেটের ভেতরে রাখা প্রতিটি জিনিসের নাম প্যাকেটের গায়ে লিখে রাখলে অথবা একটা কাগজে লিগে প্যাকেটের সঙ্গে আটকে দিলে।
আর যদি কাগজের টুকরোটা খুলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে তাহলে এক নম্বর, দুই নম্বর করে প্যাকেটের নাম্বারিং করে রাখুন।
কোন প্যাকেটে কী রাখছেন, তা একটি নোটবুকে লিখে রাখুন, তাহলে আর জিনিসটা খুজে পেতে সব প্যাকেট খোঁজা লাগবে না। প্রয়োজন ভেদে প্যাকেট তৈরি করুন। আর এই সকল কাজ এর সহজ সমাধান করতে আপনাদের সাথে সব সময় রয়েছে বাসা ও অফিস বদল এর মুভিং সার্ভিস এর বিশাল টিম।
মশারি, বিছানার চাদর, বালিশের কভার এক প্যাকেটে রাখুন অর্থাৎ, ক্যাটাগরি ভাগ করে নিন। তাহলে সহজেই অনেক জিনিস একসঙ্গে পাবেন। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো এক প্যাকেটে রাখুন, তা না হলে প্রয়ােজনের সময় সহজ এ খুঁজে পাবেন না।
ম্যাচ, কয়েল, মোমবাতি বা চার্জার লাইট, হাত পাখা, ছাতা- এগুলো আলাদা করে নিন। কারণ প্রয়োজনের সময় এগুলো খুঁজে পাওয়া যায় না। আর ইলেকট্রিক কাজ শেষ করতে একটু সময় লাগে, তাই হাত-পাখা, মোমবাতি বা চার্জার লাইট, কয়েল, ম্যাচ- এগুলো প্রায়ই কাজে লাগে। আর ইলেকট্রিক লাইন ঠিক থাকলে বাসায় ওঠার পর প্রথমেই ফ্যান ও লাইট লাগিয়ে নিন।
তাহলে অস্বস্তিতে পড়তে হবে না, আপনাদের নতুন বাসায় ওঠার পর।
বাসা বদলের ঝামেলায় মোবাইলটা ভুলেও সাইলেন্ট করে রাখবেন না, তাতে মোবাইল হারানোর ভয় থাকে। আর খুব প্রয়োজন না হলে সব মোবাইল ও চার্জার একটা ব্যাগে রেখে লক করে রাখুন। কারণ, নানা ব্যস্ততায় মোবাইল আপনার কাজে ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে পারে। তবে মোবাইল অফ করলে প্রয়োজনীয় ব্যক্তিদের আগেই জানিয়ে রাখুন – যে আজকে আপনার ফোন বন্ধ থাকবে। আর মোবাইলে ফুল চার্জ দিয়ে রাখুন। কারণ, বলা যায় না নতুন বাসায় ইলেকট্রিক সমস্যা দেখা দিতেই পারে।
সব গুলো কাজই একটু গুছিয়ে করার চেষ্টা করুন, তাহলে সব সময় কাজ গুলোই সহজ ও সুন্দর মনে হবে। তাই তাড়াহুড়া না করে, ধীরে – সুস্তে হাতে সময় নিয়ে সব জিনিস আগে থেকে প্যাক করা শুরু করুন, দেখবেন বাসা বদলানোকে আর ঝক্কি – ঝামেলা মনে হবে না।
টাকা পয়সা, মূলবান জিনিসপত্র, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আলাদা করে সাবধানে রাখুন।
বাসা যদি নিজের হয়, তাহলে বাসাটি যখন পুরোপুরি তৈরি হবে, তখনই সেই বাসায় যাওয়ার চেষ্টা করুন। অনেক সময় দেখা যায়, কোনো একটা রুমের রং করা বাকি আছে, কিংবা একটি বাথরুমের এখনো সব কল লাগানো হয়নি অথবা বসার ঘরের সিলিং এখনো শেষ হয়নি এমন অবস্থায় কেউ কেউ নতুন বাসায় উঠে যান। এতে মালামাল এর ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই এত দিন যেহেতু অপেক্ষা করেছেন, আর না হয় কয়টা দিন বেশি অপেক্ষা করুন । সব ঠিকঠাক হয়ে গেলে নতুন বাসায় উঠুন।
একেক রুমের মালামাল একেকটি বাক্সে ভরে ফেলুন। তাহলে নতুন ঘর গোছানোর সময় সবকিছু হাতের কাছে পাবেন, আর ঝামেলাও কম হবে।
নতুন বাসায় প্রথমেই সব রুমের খাটগুলো লাগিয়ে ফেলুন। কারণ এর ওপর কাপড় রেখে আলমারি অনেক দ্রুত গোছাতে পারবেন।
কাচের মালামাল গুলো নিজেই বহনের চেষ্টা করুন। নতুবা মাল টানার লোকদের কাছে দিলে ভেঙ্গে ফেলতে পারে। এমনকি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, গহনা ও টাকা – পয়সাও নিজের কাছেই রাখুন । এতে হারানোর আশঙ্কা থাকবে না।
আপনার ঘরের অপ্রয়োজনীয় জিনিস গুলো আপনি দান করে দিতে পারেন বাসা বদল করার সময়, যেমন বাচ্চার ভাঙ্গা খেলনা, নষ্ট হয়ে যাওয়া হাড়ি পাতিল, পুরানো ছেড়া জামা কাপড়, পুরানো জুতা, ব্যাগ ইত্যাদি অনেক কিছুই থাকে ঘরে যা আমাদের আর কোন কাজে আসবে না। সেই জিনিসগুলো গরিবদের দিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এতে করে একটু ঝামেলাহীন বাসা বদল করা যায় এর কারনে সময় বোঝাও একটু কমে।
এসব কাজে তাড়াহুরো না করে ঠান্ডা মাথায় কাজ গুলো করতে হবে। তাড়াহুড়োর ফলে জিনিসপত্রের ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। তাই পরিবারের সদস্য সংখ্যা অনুযায়ী ঘরের যিনিস পত্রের দায়িত্ব ভাগ করে নিলে পুরো ব্যাপারটা আরো সুবিধার হয়।
যেমন কেউ একজন রান্না ঘরের যিনিস পত্রের দায়িত্ব নিল, আর কেউ একজন বেডরুমের দায়িত্ব নিল। বাসা পাল্টানো কাজটা ঝামেলা দায়ক বিধায় এ সময় মাথা অল্পতেই গরম হয়ে যেতে পারে, তাই মাথা ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করতে হবে। আমাদের বুঝতে হবে, রেগে গিয়ে হেরে গেলে চলবে না। ঠান্ডা মাথায় সমস্যার সমাধান করতে হবে।
প্যাক অ্যান্ড শিফট নামের প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১৮ বছর আগে প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা শহরে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বাসা বদলের ব্যবসা শুরু করে। দীর্ঘ ১৮ বছরে প্রতিষ্ঠানটি সাবেক রাষ্ট্রপতি, রাষ্ট্রদূত, সচিব, কবি, সাহিত্যিকসহ নানা শ্রেণি–পেশার মানুষের বাসা বদল করেছে বলে দাবি করা হয়েছে।
এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে তাদের অনেকেরই নিজস্ব পরিবহন ও দক্ষ শ্রমিক, ইলেকট্রিশিয়ান, এসি মিস্ত্রি, থাই মিস্ত্রি, স্যানিটারি মিস্ত্রি, কাঠমিস্ত্রি, পেইন্টারসহ বিভিন্ন দক্ষ লোকবল আছে। তারা কাচের মালামাল বা ক্রোকারিজ ও শৌখিন অ্যান্টিকজাতীয় মূল্যবান সামগ্রী যত্নের সঙ্গে খুলে মোড়ক করে আবার নতুন বাসায় লাগিয়ে দেয়। এ ছাড়া নতুন বাসায় নতুন শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র, টিভি, ফ্যান, লাইট, খাট, গিজার, চুলা লাগিয়ে দেওয়া হয়।
এভাবে বাসা বদল করতে কত খরচ হবে, তা নির্ধারণ করে বাসা বা অফিসের আকার, পথের দূরত্ব, মালামালের পরিমাণ, কত তলা থেকে নামবে আর কত তলায় উঠবে, এসব বিষয়ের ওপর। মুভ অ্যান্ড সেটেলের তথ্য অনুযায়ী, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র স্থানান্তরে ২ হাজার ২০০ থেকে ৪ হাজার ৫০০ টাকা, গিজার ৩ হাজার টাকায়, আইপিএস ১ হাজার ৮০০ টাকায়, টেলিভিশন ১ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকায়, প্রতিটি সিলিং ফ্যান ২৫০ টাকায়, টিউবলাইট ২০০ টাকায়, আলমারি ১ হাজার ৮০০ থেকে সাড়ে চার হাজার টাকায়, ওয়াশিং মেশিন ১ হাজার ২০০ টাকায় স্থানান্তর করা হয়। মালামাল বাঁধার কাজ করায় নিয়োজিত প্রতিজনকে দিতে হয় ৮০০ টাকা। সব মিলিয়ে খরচের অঙ্কটি বেশ স্বাস্থ্যবানই হয়ে ওঠে। ঝক্কি-ঝামেলা এড়াতে চাইলে ব্যয়ভার বহনের সামর্থ্য তো থাকতেই হবে।
তাছাড়া আমাদের অফিসিয়াল প্রাইস লিস্ট লক্ষ করতে পারেন।
আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে আপনি যেকোনো সময় ০১৯৬২১৮০৬৭৮ এই নম্বরে আমাদেকে কল করতে পারেন। এছাড়াও আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে সকাল ৯.০০ থেকে বিকাল ৫.০০ টার মধ্যে যেকোন সময় চলে আসতে পারেন আমাদের অফিসে। আমাদের অফিসের ঠিকানা ১৫৪/১১/এ, পশ্চিম নাখাল পাড়া, তেজগাও, ঢাকা, ১২১৫। shifting in Dhaka
সার্ভিসের মূল্য আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা হবে।
আপনার সুবিধা অনুযায়ি যেকোন ভাবেই আমাদেরকে পেমেন্ট করতে পারেন। ক্যাশ অথবা ব্যাংক একাউন্ট সব মাধ্যমেই আমরা পেমেন্ট রিসিভ করি।
বিশেষ নোট– শিফটিং ইন ঢাকা সব সময় ক্লায়েন্টের শতভাগ সন্তুষ্টিতে বিশ্বাসী। আপনার সন্তুষ্টিই আমাদের ব্যবসার মূল প
ঢাকা একটি ঘনবসতিপূর্ণ শহর। এখানে পছন্দমত একটি বাসা বা বাড়ি খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন। কিন্তু আমাদের চাকরি, ব্যবসা বা অন্যান্য কারণের জন্য প্রায়ই বাসা বদল করতে হয়। বাসা বদল করার সময় সবচেয়ে
আপনার অফিসটি স্থানান্তর ঢাকায় অফিস বদল করতে হবে? আপনি কি এই জন্য চিন্তিত? চিন্তা করবেন না। আপনাকে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি দিতে ‘শিফটিং ইন ঢাকা’ আছে আপনার পাশে। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ, সমগ্র ঢাকা শহরে গত দশ বছর যাবত বাসা অফিস বদল (বিস্তারিত…)
আপনার কি লোড আনলোড সার্ভিস প্রয়োজন? আমরা সমগ্র ঢাকা শহরে সকল ধরণের লোড আনলোড সার্ভিস দিয়ে থাকি। লোড আললোড সার্ভিস প্রদানের জন্য আমাদের আছে একদল Shifting In Dhaka (বিস্তারিত…)
ঢাকা একটি ঘনবসতিপূর্ণ শহর। এখানে পছন্দমত একটি বাসা বা বাড়ি খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন। কিন্তু আমাদের চাকরি, ব্যবসা বা অন্যান্য কারণের জন্য প্রায়ই বাসা বদল করতে হয়। বাসা বদল করার সময় সবচেয়ে
আপনার অফিসটি স্থানান্তর ঢাকায় অফিস বদল করতে হবে? আপনি কি এই জন্য চিন্তিত? চিন্তা করবেন না। আপনাকে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি দিতে ‘শিফটিং ইন ঢাকা’ আছে আপনার পাশে। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ, সমগ্র ঢাকা শহরে গত দশ বছর যাবত বাসা অফিস বদল (বিস্তারিত…)
আপনার কি লোড আনলোড সার্ভিস প্রয়োজন? আমরা সমগ্র ঢাকা শহরে সকল ধরণের লোড আনলোড সার্ভিস দিয়ে থাকি। লোড আললোড সার্ভিস প্রদানের জন্য আমাদের আছে একদল Shifting In Dhaka (বিস্তারিত…)