বাসা ও অফিস বদল সার্ভিস, ‘শিফটিং ইন ঢাকা’ বাসা বদল সার্ভিস কিংবা বাসা পরিবর্তন ঘরে বসেই নিন বাসা বদলের ট্রাক ভাড়া যেকোন প্রকার ও সাইজের ট্রাক ও পিকাপ সংগ্রহে আ্ছে বাসা ও অফিস বদলের জন্য। বিগত দিনে আমরা যেসব গ্রাহকদের শিফটিং, প্রদান করেছি আমাদের সার্ভিসে সন্তুষ্ট হয়ে মতামত প্রদান করেছেন, তাহার কিছু প্রদান করা হইল। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
বাসা ও অফিস পরিবর্তনের নিরাপদ ব্যবস্থা
এমন একটা সময় ছিল বাসা বদল বা বাসা পরিবর্তন করা মানেই অত্যন্ত ঝামেলা ও ঝুকিপূর্ণ কাজ ছিল। এতদসত্বেও কাজটি আমাদের করতেই হয়। ইচ্ছায় হইক বা অনিচ্ছায় হইক। প্রয়োজনে হউক কিংবা অপ্রয়োজনে হইক। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’ পরিবর্ত করতেই হয়। তবে বর্তমানে বাসা স্থানান্তর করা কোন চিন্তার বিষয়য়ই নয়। এইতো কিছু বছর আগেও মানুষজন ট্রাক ষ্ট্যান্ড এ গিয়ে ট্রাক ঠিক করতে হতো, লেবার ঠিক করতে হতো। প্যাকিং এর কাজ নিজেকেই করতে হতো। অথবা ভ্যান বা ঠেলাগাড়ি দিয়ে বাসা পরিবর্তন ‘শিফটিং ইন ঢাকা’ shifting service near me
এ এখন পাচ্ছেন শিফটিং ড্যামেজ কভারেজ!
ঢাকা শহরের পথেঘাটে চলার সময় একটি জিনিস সচরাচর দেখা যায়, তা হল এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়ি মালামাল কিংবা আসবাবপত্রের শিফটিং করানো। প্রতিনিয়ত ঢাকা শহরে বাড়ছে মানুষের আনাগোনা, হচ্ছে বাসা বদল, ফলে স্থান বদল করছে বাড়ির প্রয়োজনীয় বিভিন্ন জিনিসপত্র।
শিফটিং সার্ভিসের কথা আসলেই আমাদের চোখে প্রথমেই ভেসে ওঠে একটি পরিবার যার খাট, টেবিল, আলমারি কিংবা ড্রেসিং টেবিল থেকে শুরু করে অনেক আসবাবপত্র এক বাসা থেকে আরেক বাসায়, এক এলাকা থেকে আরেক এলাকায় নিয়ে যাওয়া। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
তবে বাসা যে শুধু বড় কিংবা ছোট পরিবারগুলোই বদলিয়ে থাকে এমনটা কিন্তু নয়। ব্যাচেলরদেরও বাসা বদলাতে হয়। এবং তাদের জন্য শিফটিং সার্ভিসটি অনেক যন্ত্রণার কেননা স্বাভাবিকের তুলনায় ঘরে কম আসবাব থাকায় তা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নিতে প্রয়োজনীয় লোকবল কিংবা সার্ভিস পাওয়া একটু কষ্টকর হয়ে যায়। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
আমাদের দেশে শিফটিং সার্ভিস এর জন্য সাধারণত শহরের মানুষ এক কিংবা একাধিক ট্রাক ভাড়া করে কিছু লোকজন দিয়ে নিজেদের আসবাবপত্র এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নিয়ে গিয়ে থাকেন।
তবে বেশিরভাগ সময়েই এই সার্ভিসটির সময় থাকেনা কোনো নিরাপত্তা গ্যারান্টি। যেমন, মালামাল ওঠানামা করানোর সময় শিফটিংয়ে নিয়োজিত ব্যক্তির অসাবধানতার কারনে হঠাৎ করেই কোনো মহামূল্যবান এক জিনিসের অপূরণীয় ক্ষতিসাধন হয়ে যেতে পারে। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
অদক্ষ জনবল দিয়ে শিফটিং সার্ভিস নিতে গেলে অনেক সময় ইলেক্ট্রিকাল যন্ত্রপাতির বিশাল অংকের ক্ষতিও হয়ে থাকে। আবার এই মালামাল বদলের মাঝেই হাতবদল অর্থাৎ চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার মূল্যবান কোনো কিছু।
আবার অনেক সময় শিফটিং সার্ভিস নিলেও শিফটিংয়ের জন্য রাখা মালামাল গুছিয়ে দিতে হয় নিজেদের। পুরোনো বাসায় মালামাল একবার গুছিয়ে নতুন বাসায় গিয়ে সেগুলো পুনরায় প্যাকেট থেকে খুলে আবার ঘরের নির্দিষ্ট জায়গায় বসানো এক প্রবল ঝামেলাময়ী কাজ। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
এসব ঝামেলার জন্য বাড়ি বদল কিংবা শিফটিং সার্ভিসের চাহিদা বেড়েছে সময়ের সাথে। আর এই শিফটিং সার্ভিসের অভাব দূর করতেই এগিয়ে এসেছে দেশের বৃহত্তম অনলাইন সার্ভিস মার্কেট
ব্যবহারের মাধ্যমেই আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী প্রফেশনাল শিফটিং সার্ভিস খুঁজে নিতে পারবেন। আপনার পরিবার বড় হোক কিংবা ছোট, আপনি বিবাহিত হন বা ব্যাচেলর, এগুলো আর কোন সমস্যাই নয়। আপনার মালামাল যে ধরণেরই হোক না কেন, তা এক বাসা থেকে আরেক বাসায় নিয়ে যাওয়ার সব ব্যবস্থা করে দেবে প্লাটফর্মে থাকা দক্ষ সার্ভিস প্রোভাইডারগণ। সাথে থাকছে নিরাপত্তা গ্যারান্টি। আর যারা শিফটিং সার্ভিস নেওয়ার সময় নিজেদের পছন্দের আসবাবপত্রগুলো সঠিক অবস্থায় থাকবে কিনা সে চিন্তায় চিন্তিত, তাদের জন্য সুখের সংবাদ হচ্ছে এই যে, ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
করা লাগতো। বর্তমানে এসব কিছুই করতে হয় না। আমাদের মুভিং হটলাইন নম্বরে শুধু একটি ফোন কলের মাধ্যমে পেতে পারেন সকল সেবা। আমাদের এসেসমেন্ট প্রতিনিধি পৌঁছে যাবে আপনার দোড়গোড়ায়। পেয়ে যাবেন ফ্রী এসেসমেন্ট সেই সাথে দরদাম। আপনি কিরকম সেবা চান আমাদের প্রতিনিধকে বুঝিয়ে বলবেন। ব্যস এইটুকুই আপনার কাজ বাকী সব কাজ আমাদের। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
এর শিফটিং সার্ভিস আপনি যদি প্যাকেজিং সহ নিয়ে থাকেন তাহলে ১০ হাজার টাকার সার্ভিসে আপনার জন্য থাকবে ২ হাজার এবং ২০ হাজার টাকার সার্ভিসে থাকবে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ড্যামেজ কভারেজ ব্যবস্থা।
তাহলে আর চিন্তা কিসের? আজই আপনার শিফটিং সংক্রান্ত যেকোনো ধরণের প্রয়োজনে সার্ভিস খুঁজে নিন দেশের বৃহত্তম অনলাইন সার্ভিস মার্কেট
প্রফেশনাল শিফটিং সার্ভিস কেন নেবেন?
গায়ে হাওয়া লাগিয়ে যেভাবে বাসা বদলাবেন,
এই লেখাটা শুরু করতে চাই একটা কৌতুক দিয়ে।
প্রায় একই সময়ে মৃত্যুর পর তিনজন লোক গিয়েছে স্বর্গের দরজায়। সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা স্বর্গের দারোয়ান বললো, তোমাদের ভেতর থেকে মাত্র একজন প্রবেশ করতে পারবে স্বর্গে। তাই তোমাদের সবচেয়ে কষ্টের কথাটা আমাকে বলো। যার কথা শুনে আমার বেশি কষ্ট লাগবে, তারই জায়গা হবে এখানে, বাকিদের জন্য নরক ছাড়া উপায় নেই। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’ Shifting In Dhaka
এই শুনে প্রথমজন বললো, আমি বিয়ে করেছিলাম তিনবার, তিনবারই বৌ আমাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিলো।
দারোয়ান সান্ত্বনার গলায় বললো, আহারে! একটা, বা বড়জোর দুইটা বউ হলে তাও মানা যেতো, কিন্তু তিন তিনটা বৌ চলে যাওয়াটা খুবই দুঃখজনক। আচ্ছা, পরেরজন বলো শুনি।
দ্বিতীয়জন বললো, সারাজীবন আমার অভাব অনটনে কেটেছে। কিন্তু হুট করে একদিন একটা একটা লটারি জিতে গেলাম, এক কোটি টাকা। তবে কপাল খারাপ হলে যা হয়, যেদিন টাকাটা তুলতে যাবো, সেদিনই একটা গাড়ির নিচে চাপা পড়ে মরে গেলাম। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
দারোয়ান কথাটা শুনে বেশ দুঃখ পেলো। বললো, তোমার ঘটনা দেখি আরো কষ্টের। টাকা পেয়েও জীবন উপভোগ করার সুযোগ পাওনি। আচ্ছা, শেষেরজন বলো দেখি, তোমার জীবনে সবচেয়ে বেশি দুঃখটা কিসের?
তৃতীয়জন বললো, আমার জন্ম ঢাকা শহরে, একটা জীবন কাটিয়ে দিয়েছি ভাড়া বাসায় থাকতে থাকতে। সারাটা জীবনে মোট তেপ্পান্নোবার বাসা পাল্টাতে হয়েছিলো আমাকে..।
এই শুনে দারোয়ানের চোখে পানি চলে এলো। ধরা গলায় সে বললো, থাক আর কিছু বলিস না..ঢাকা শহরে বাসা পাল্টানো যে কি কষ্টের সেটা বলে বোঝাতে পারবি না কাউকে!..যা..স্বর্গে ঢুকে যা। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
উপরের ঘটনাটা কৌতুক হিসেবে চালিয়ে দিলেও যারা জীবনে অন্তত একবার বাসা পাল্টেছেন, তারাই জানেন বাসা পাল্টানোর ঝঁক্কি কতোটা। মালপত্র বাধা থেকে শুরু করে নতুন বাসা পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া- পুরোটা সময়ই আপনাকে থাকতে হয় আতঙ্কে। এই বুঝি কাঁচের জিনিস ভেঙ্গে গেলো, এই বুঝি শখের আলমারিটাতে দাগ লেগে গেলো, এই বুঝি কিছু চুরি হয়ে গেলো- এমনসব ভাবনার পাশাপাশি নতুন দুঃশ্চিন্তা যোগ হয়, কোন জিনিস কোথায় রেখেছি। দরকারি জিনিসপত্র খুঁজে পেতেই এক মাস চলে যায়। তবে সময়ের সাথে সাথে এই চিত্র বদলে গিয়েছে অনেকখানি, বিশেষ করে ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করার পর। ঝামেলামুক্ত বাসা অথবা অফিস বদলানোর সার্ভিস এখন চলে এসেছে আপনার হাতের মুঠোয়। এইসব ঝামেলা আপনি এখন
এর হাতে তুলে দিতে পারবেন। সেজন্য আপনাকে আমাদের অফিসেও আসার প্রয়োজন নেই। ফোনে বা অনলাইনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করলেই নিজস্ব লোকবল নিয়ে আমরা হাজির হয়ে যাবো আপনার বাসায়। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
এর প্রফেশনাল শিফটিং সার্ভিস নেবেন?
ফ্রি হোম শিফটিং কনসালটেন্সি: আপনি যোগাযোগ করলেই আমাদের কনসালটেন্ট আপনার বাসায় হাজির হবে। কিভাবে আপনার আসবাবপত্র ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ মালামাল নিরাপদে অন্যখানে নিয়ে যাবেন- সেই ব্যাপারে যাবতীয় তথ্য ও খরচের পরিমাণ আপনি সাথে সাথেই জানতে পারবেন। এই পুরো কনসালটেন্সি সার্ভিসটিই আপনি পাচ্ছেন একদম ফ্রি! ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
প্রপার প্যাকেজিং: অর্থাৎ আপনার বাসার যাবতীয় মালামাল নিরাপদে ও যত্নের সাথে প্যাকেজিং করা, সর্বোচ্চ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহনের মাধ্যমে নতুন বাসায় নিয়ে যাওয়া, ইলেকট্রিকসামগ্রী খুলে আবার নতুন বাসায় লাগিয়ে দেওয়া- ইত্যাদি কাজগুলো নিখুঁত দক্ষতায় সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে আপনি চোখ বুঁজে আমাদের ওপর ভরসা করতে পারবেন।
নিরাপত্তা: সুঁই থেকে শুরু করে শখের ময়না-টিয়া পর্যন্ত আপনার প্রত্যেকটি মালপত্র আমরা তালিকাভুক্ত করি সর্বোচ্চ সতর্কাতা মেনে। ফলে কোনো কিছু খোয়ানো বা চুরি যাবার ভয় নেই। আপনার প্রত্যেকটি মালামাল থাকবে নিরাপদ।
নির্দিষ্ট সময়ে সার্ভিস প্রদান: আপনার সার্ভিস রিকোয়েস্ট একবার কনফার্ম হয়ে গেলে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ে আমাদের সার্ভিস প্রোভাইডাররা হাজির হয়ে যাবে আপনার ঠিকানায়। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
ক্ষতিপূরণ: প্যাকেজিং করার পর আপনার মালামালের দায়িত্ব আমাদের। ফলে শিফটিংয়ের সময় কোনোকিছু হারিয়ে গেলে বা কোনো ফার্নিচারের ক্ষতি হলে, সেটার যথাযথ ক্ষতিপূরণ আমরা প্রদান করে থাকি।
ড্যামেজ কাভারেজ: আমাদের কমপ্লিট প্যাকেজিং সহ শিফটিং সার্ভিসে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে মালামাল শিফটিংয়ের সময় দুর্ঘটনাবশত কোন ক্ষতি হলে, আমরা ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ করে থাকি। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
ভ্যারিফাইড প্যাকার্স এন্ড মুভার্স: প্রত্যেকটা কর্মীর ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করে তবেই আমরা কাজে নিয়োগ দিয়ে থাকি, ফলে অনাকাঙ্খিত কোনো অবস্থা বা আচরনের সম্মুখিন আপনাকে কখনোই হতে হবে না। এছাড়া আমাদের সব কর্মীরা যাতে সঠিক ড্রেস কোড এবং সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করে, সেই ব্যাপারে আমাদের দৃষ্টি থাকে সবসময় সজাগ। ফলে যে কোনো মূল্যবান মালামালের ব্যাপারে আপনি থাকতে পারবেন শতভাগ নিশ্চিন্ত।
কিস্তি সুবিধা: বাসা বা অফিস পাল্টানোর ধকল এমনিতেই আপনার মানিব্যাগের হাল করে দেয় বেহাল। তাই বাসা বা অফিস বদলানোর খরচটা আপনার কাছে বেশি বা বোঝা মনে হলে বেছে নিতে পারেন আমাদের ইএমআই সুবিধা। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
খরচ: বাসা বা অফিস পাল্টানোর সার্ভিসের খরচটা নির্দিষ্ট করে বলাটা মুশকিল। কারন ফার্নিচারের পরিমাণ, বাসা ভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে। তবে ফার্নিচারের পরিমাণ যদি অল্প হয়, তাহলে ফোনেই আপনি সঠিক খরচটা জেনে নিতে পারবেন। কিন্তু ফার্নিচারের পরিমাণ বেশি হলে আমাদের প্রতিনিধি সরেজমিনে আপনার বাসায় গিয়ে, সবকিছু দেখে শুনে একটা নির্দিষ্ট খরচ নির্ধারন করে দেবেন। আবার যে বাসা ছেড়ে নতুন বাসায় যাচ্ছেন সেটার দুরত্বও খরচ নির্ধারনে একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে ওঠে। তাই খরচের ব্যাপারে নিশ্চিত হতে আমাদের কাস্টমার সার্ভিস নাম্বার এ কল করে কথা বলতে পারেন। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
যে কৌতুকটা দিয়ে এই লেখাটা শুরু করেছিলাম, সেটার সমাপ্তি দিয়ে লেখাটা শেষ করতে চাই।
যে দুইজন লোক স্বর্গে প্রবেশ করতে পারেনি, তারা কয়েকদিন পর আবার গেলো স্বর্গের দরজায়। দারোয়ান তাদেরকে সেই আগের মতো করেই বললো, তোমাদের সবচেয়ে কষ্টের কথাটা আমাকে বলো। যার কথা শুনে আমার বেশি কষ্ট লাগবে, তার জন্য স্বর্গের দরজা খুলে দেবো এখনই।
প্রথমজন বলতে শুরু করলো, আমার জন্ম ঢাকা শহরে, একটা জীবন কাটিয়ে দিয়েছি ভাড়া বাসায় থাকতে খাকতে। সারাটা জীবনে মোট তেপ্পান্নোবার বাসা পাল্টাতে হয়েছিলো..।
“শাট আপ” এইটুকু শুনেই ধমকে উঠলো দারোয়ান, এর এত চমৎকার বাসা বদল সার্ভিস থাকতে যে মানুষ লোকাল সার্ভিস নেয়, তার জন্য স্বর্গে জায়গা খালি নাই।” ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
সুতরাং লোকাল হোম শিফটিং সার্ভিস নিয়ে বিপাকে পড়ার চেয়ে বাসা বাড়ি বা অফিস পরিবর্তনের জন্য আজই বেছে নিন কে। শুধু বাসাবাড়ি পাল্টানোই না, আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় সকল সার্ভিস সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানে আমরা সবসময় আছি আপনার পাশে। যে কোনো সার্ভিস সহজে অর্ডার করতে চাইলে প্লে স্টোর থেকে আজই ডাউনলোড করে ফেলুন
নতুন বাসায় নতুন জীবন শুরু করার অগ্রিম শুভেচ্ছা আপনাকে।
বাসা বদলানোর পূর্বে যা যা করণীয়
যারা ভাড়া বাড়িতে বাস করে অভ্যস্ত তাদের অনেকেই এই মাসে বাসা বদল করবেন। মাসের শেষ বা শুরুর দিকে প্যাকিং করে নতুন বাসায় উঠতে অনেক ঝক্কি পোহাতে হবে স্বাভাবিক। এ সময়ে প্যাকিং নিয়ে নানান ঝামেলা হয়। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
নতুন বাসায় গিয়ে সবচাইতে বেশি ঝামেলা হয় নিত্য ব্যবহারের জিনিসগুলো খুঁজতে গিয়ে। বাসা পাল্টানোর সাথে সাথেই অনেক বাক্স–প্যাঁটরা খোলা হয় না। আর অতি প্রয়োজনের জিনিসগুলো কোন বাক্সে রেখেছেন সেটা খুজে পাওয়াই দুষ্কর হয়ে দাড়ায়।
দেখা গেল অফিসে যাবার সময় আপনার একটা কাপড় খুঁজে পেলেন, তো কাপড়ের বাকী অংশ হাওয়া। বেল্ট পেলেন তো ম্যাচিং জুতো পেলেন না। সকালে টুথব্রাশ পাওয়া গেলো অথচ টুথপেস্ট এর হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। কী করবেন এমন অবস্থায়?
ব্যবস্থা নিতে হবে বাসা পাল্টানোর আগেই। নতুন বাসায় ওঠার পর যেন আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস খুঁজে পেতে সমস্যা না হয় তার জন্য জেনে নিতে পারেন একটি উপায়।
এর জন্য কী করতে হবে আপনাকে? তেমন কিছুই না। একটি ছোট বাক্স, কার্টন বা ব্যাগ আলাদা করে রাখুন। এখন এটাতে ২–৩ দিনের ঘরে পরার কাপড়, বাইরে পরার কাপড়, টয়লেট্রিজ, মেকআপের কিছু জিনিস, দুয়েক সেট জুতো, ফোন এবং ল্যাপটপের চার্জার, কিছু শুকনো খাবার ইত্যাদি আলাদা করে রাখুন। এটাতে চিহ্ন দিয়ে রাখুন। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
নতুন বাসায় উঠে তাহলে আর সমস্যা হবে না। অন্যান্য বাক্স খুলতে যে কয়দিন সময় লাগবে, সে কয়দিন এই বিশেষ ব্যাগ বা বাক্সে রাখা জিনিস দিয়েই আপনি চলতে পারবেন।
ঝামেলা মুক্ত বাসা বদল চাইলে আপনি এমনিতেই পুরো দায়িত্ব ছেড়ে দেবেন
সহজেই বাসা বদলের সেরা ৫টি টিপস
বাসা বদল সহজ করার সবচেয়ে প্রয়োজনীয় কিছু টিপস জানতে পড়তে থাকুন –
ফোন, ইন্টারনেট, ডিশ সংযোগ
বাসা বদলানোর অন্তত এক সপ্তাহ আগে আপনার ইন্টারনেট, ডিশ ও ল্যান্ড ফোনের অফিসে যোগাযোগ করে রাখুন। তাদেরকে নতুন ঠিকানা জানিয়ে দিন, তাহলে নতুন বাসায় গিয়ে ইন্টারনেট, টিভি কিংবা ফোনের নিয়ে বিপদে পড়তে হবে না।
ভ্যান/ট্রাক/পিকআপ ভাড়া
বাসার জিনিসপত্র নেয়ার জন্য ভ্যান, পিকআপ বা ট্রাক তো লাগবেই। বাসার জিনিসের পরিমাণ অনুমান করে আগে থেকেই ভ্যান, পিকআপ বা ট্রাক ঠিক করে রাখুন, নাহলে শেষ মূহূর্তে নাও পেতে পারেন। ভ্যান, পিকআপ কিংবা ট্রাক যেটাই ভাড়া করে থাকেন, আগে থেকেই তাদেরকে বাসা বদলানোর সময় ও নতুন বাসার ঠিকানা জানিয়ে দেবেন। আরও ভালো হয় যদি বাসা বদলানোর আগের দিন রাতে ফোন দিয়ে তাদেরকে আবার একটু মনে করিয়ে দিতে পারেন, তাহলে তারা সময় মত এসে পড়বেন। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
নতুন বাসা পরিষ্কার
নতুন বাসার দরজা-জানালার পর্দার মাপ নিয়ে আগে থেকে নিয়েই সেলাই করতে দিয়ে দিন। বাসায় ওঠার ১/২ দিন আগে গিয়ে দেখুন বাসা ময়লা অবস্থায় আছে কিনা। বাসায় ধুলাবালি থাকলে সেগুলো পরিষ্কার করিয়ে নিন। রঙ না করা থাকলে বাড়ির মালিককে বলুন রঙ করে দিতে। বাথরুমগুলোকে ভালো করে পরিষ্কার করিয়ে নিন আগে থেকেই। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
প্যাকিং
বস্তা, দড়ি, টেপ ও কাগজের বাক্স (কার্টন)প্যাকিং এর জন্য আগে ভাগেই যোগার করে রাখুন ।এরপর ৫/৬ দিন আগেই প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো ছাড়া অন্যান্য জিনিসপত্রগুলো প্যাকিং করে ফেলুন। প্যাকিং এর সময় কোন বাক্সে কি রেখেছেন সেটা একটা তালিকা তৈরি করে বাক্সের গায়ে আঠা দিয়ে লাগিয়ে রাখুন, তাহলে জিনিসপত্র খুঁজে পেতে সুবিধা হবে। আর কাঁচের জিনিসপত্র বাক্সে ভরার আগে কাপড়ে পেঁচিয়ে নিন। ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
রান্নাঘর
৩/৪ দিন আগে থেকেই ধীরে ধীরে ফ্রিজ খালি করা শুরু করুন। কাঁচা বাজারগুলো রান্না করে ফেলুন, মাংস ইত্যাদি থাকলে রান্না করে ফেলুন । আর খেয়াল করে বাসা বদলানোর আগের দিন বেশি করে রান্না করে রাখবেন, কারণ যেদিন বাসা বদলাবেন সেদিন আর রান্না-বান্না করার সময় বা সুযোগ পাবেন না। আর নতুন বাসাতে গ্যাস সংযোগে সময় লাগবে, তাই প্রস্তুতি নিন আগে থেকেই।
বাসা বদলানোর কাজ এমনিতে খুব কষ্টকর। তবে সবাই মিলে কাজগুলো ভাগ করে নিলে সহজ হয়ে যায় অনেকাংশে। তবে সেবার হোম শিফটিং প্যাকেজ নিলে আপনি বেশ আরামেই নিশ্চিন্তে বাসা বদল করতে পারবেন । সেবার সার্ভিস প্রোভাইডাররা দক্ষ ও ভেরিফাইড, তাই কোন টেনশনই করতে হবে না আপনার।
বাসা বদলের সব ঝামেলা শেষে আপনার নতুন বাসায় নতুন শুরু হোক সুন্দর ও সহজ।
বাসা পরিবর্তনের খুঁটিনাটি
যারা ভাড়া বাড়িতে থাকেন তাঁদের জন্য বাসা বদলানো একটি বিশাল ঝামেলার ব্যাপার যা নিয়ে অনেকেই টেনশনে থাকেন । এ কাজটি ঝামেলার মনে হলেও আগে থেকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিলে, বাসা বদলের সময় ভুল কম হয় ও মুল্যবান জিনিসপত্র হারানোর ভয় ও কম থাকে । কিছু নিয়ম মেনে কাজ করলে অবশ্য কিছুটা হলেও ঝামেলা কম মনে হবে । তেমনই কিছু টিপস দিলাম যা আপনার বাসা পরিবর্তনের সময় কাজে লাগতে পারে: ‘শিফটিং ইন ঢাকা’
‘শিফটিং ইন ঢাকা’ প্রথমেই আপনার মুল্যবান জিনিসপত্র আলাদা করে গুছিয়ে রাখুন কারন অন্য জিনিসের সাথে মিলে গেলে হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে । গয়না গাটি, টাকা পয়সাসহ মুল্যবান কাগজপত্র প্যাকিং এর সময় আগে থেকেই নিজের কাছে রাখুন ।
আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসগুলোর একটি তালিকা তৈরী করে রাখতে পারেন যাতে তালিকা দেখে সব ঠিকমতো পেয়েছেন কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারেন ।
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো সম্ভব হলে একসাথে প্যাকিং করতে পারেন যাতে প্রয়োজনের সময় একসাথে পান ।
ছোটখাটো খুচরা জিনিস গুলো বড় জিনিসের সাথে না রেখে আলাদা করে রাখুন । তাহলে প্রয়োজনের সময় আর খুঁজতে হবে না, পেয়ে যাবেন সহজেই হাতের কাছে ।
সময় নিয়ে আগের দিন থেকে প্রয়োজনীয় জিনিস ছাড়া সব ধরনের কাপড়-চোপড়, বই-খাতা/ম্যাগাজিন প্যাক করা শুরু করতে পারেন তাহলে ভুল হবার সম্ভাবনা কম থাকে। Shifting in dhaka,
আপনার ব্যবহৃত মোবাইল, ট্যাব, ল্যাপটপ বা যে কোন স্মার্ট ডিভাইস প্রয়োজনীয় চার্জ দিয়ে আপনার সাথেই রাখুন নিরাপদে ।
ইলেক্ট্রিক্যাল জিনিসগুলো যেগুলোর ব্যবহার কম হয়, সেগুলো আগে থেকেই খুলে নিরাপদে প্যাক করে রাখতে পারেন ।
বাসা বদলানো মোটেই সহজ ব্যাপার নয় ! সম্ভব হলে আগে থেকেই আত্নীয় -স্বজন বা পরিচিতজনদের সাহায্য নিতে পারেন । এছাড়া ও আপনার পিক অ্যান্ড ড্রপ সার্ভিস, হোম শিফটিং, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স মাউন্টিং, ডিসমাউন্টিং করতে পারেন
We are available in entire Dhaka city including:
Adhabor, Azimpur, Neke Agargaon, Azimpur, BUET campus, Badda, Bakshibazar, Banani, Banani DOHS, Banasree, Bangshal, Baridhara, Baridhara DOHS, Basabo, Basundhara, Cantonment, Chouk Bazar, DU campus, Dakhin Khan, Dayaganj, Demra, Dhamrai, Dhanmondi, Dohar, Elephant Road, Farmgate, Gabtali, Gandaria, Gulshan 1, Gulshan 2, Hazaribagh, Jatrabari, Jurain, Kafrul, Kalabagan, Kalyan Pur, Kamala Pur, Kamrangirchar, Kathal Bagan, Kawran Bazar, Kazipara, Keraniganj, Khilgaon, Khilkhet, Kotwali, Lalbag, Lalmatia, Magh Bazar, Malibag, Mirpur, Mirpur DOHS, Mohakhali, Mohakhali DOHS, Mohammad Pur, Motijheel, Nakhal Para, Narinda,Nawab Ganj, Naya Paltan, New Eskaton, New Market, Nilkhet, Pallabi, Panthapath, Postagola, Purana Paltan, Purbachal, Raja Bazar, Rajarbag , Ramna, Rampura, Rayer Bazar, Rupnagar, Sabujbag, Sadarghat, Savar, Segunbagicha, Shahbag, Shajahan Pur, Shampur, Shantinagar, Sher-e-BanglaNagar, Shyamoli, Shamoli, Siddeswary, Sutrapur, Tejgaon, Tonggi, Uttar Khan, Uttara, Wari, Zigatola, Aftab Nagor, Bonosri, Estarn Housing, Nikunja
154/11/A, West Nakhalpara, Tejgoan, Dhaka, 1215, Call:
+880 1962 180 678,
+880 1781 695 325,
+880 1719 198 778,
+880 1999 979 411,
+880 1629 877 050
Dhaka is a densely populated city. It is very difficult to find a suitable home or house here. But we have to change home often for jobs, business or other reasons. The most difficult thing (more…)
Need to shift Your office? Are you worried for this? Don’t worry, Shifting in Dhaka is here to rescue you from anxiety. We are 10 year’s experienced to provide shifting (more…)
We are Shifting In Dhaka for any kind of load unload service. at any corner of the Dhaka city. We have a team of trained and experienced staff to Load Unload Services In Dhaka, provide (more…)
Dhaka is a densely populated city. It is very difficult to find a suitable home or house here. But we have to change home often for jobs, business or other reasons. The most difficult thing (more…)
Need to shift Your office? Are you worried for this? Don’t worry, Shifting in Dhaka is here to rescue you from anxiety. We are 10 year’s experienced to provide shifting (more…)
We are Shifting In Dhaka for any kind of load unload service. at any corner of the Dhaka city. We have a team of trained and experienced staff to Load Unload Services In Dhaka, provide (more…)